মোঃ আবুল কাশেম (ডাক নাম:- জিল্লুর), স্ট্যাফ রিপোর্টার, দৈনিক বাংলার দূত, চরফ্যাশন, ভোলা, বাংলাদেশ।
স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনীদের স্বপক্ষীয় তৃণমূলের ইয়াবা ও মাদক প্যানেল সদস্য ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনের গোপন প্রতিরোধ কমিটির কর্মী, দেশে সমাজে বঙ্গবন্ধুর নীতি আদর্শে এমবিবিএস ডাক্তার হওয়ার লক্ষ্যনাগরীক প্রতিরোধ বাহিনীর সমর্থক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার উৎখাতের জন্য- চিকিৎসা সেবার নামে বিএনপি-জামায়াতের অর্থ জোগান দাতা প্রতিষ্ঠান- ইবনেসিনা হাসপাতালের টাকা কামাইয়ের দালাল আব্দুল মুনাফ মান্নান গত ২৯/০৮/২০২০ ইং তারিখ দিনগত রাত দুইটা দশ মিনিটের সময় মৃত্যু বরন করেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন (ইসলাম ধর্মের মৃত্যু সম্বন্ধীয় begad)। সে সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী শশীভূষন থানার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছিল। মৃত্যুর কালে তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তার মৃত পিতার নাম ছিল শাহে আলম ফারসি। তার মৃত্যুতে এলাকায় চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিনা অনুমতিতে মৃত্যুর খবর প্রচারের মাইকিং চলেছে। বিকাল তিনটায় তার নিজ বাড়ীর দরজায় মরহুমের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জানাজার খবর প্রচার হয়েছে। জালাল দালালের জানাজায় উপস্থিত হওয়া লোকজনের চেয়েও বেশী সংখ্যক লোকের উপস্থিতিতি ঘটানোর প্রস্তুতি চলছে। গ্রামে গঞ্জে মাদক দ্রব্যের সাম্রাজ্য গঠনের জন্য সে জীবনে বহু তৎপরতা করেছিল। স্থানীয় অন্য ইয়াবা প্যানেল রফিক দেওয়ান-ছালেম-কয়সর (নদ্দা কয়সর মিয়া) এর সাথেও তার ঘনিষ্ঠ মিল ছিল। মৃতের বংশ প্রজন্ম দলভূক্ত মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার শপথের আওতাভুক্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। উখিয়া, পটিয়া, টেকনাফ, নাইক্ষ্যংছড়ি, রামু, শাহপরীর দ্বীপ ও কক্সবাজার এলাকায় মাদক ব্যবসার সিংহাসন মেজর সিনহা রাশেদ (মৃত:) ও প্রদীপ ওসির মধ্যকার বনিবনাহানীর ঘটনায় ঐ অঞ্চলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায়; এ যাবত কালের মাদকের সর্ব বৃহৎ পরিমানের একাধিক চালান পরপর আটক হওয়ার কারনে ও ভোলা জেলায় কিছু ইয়াবা চালান গত দুই সপ্তাহ যাবত প্রবেশ করতে না পারায়, উপরোক্ত ইয়াবা প্যানেলের ব্যবসায় কিছুটা স্থবিরতা আসায় শশীভূষন থানা এলাকার এওয়াজপুরের দুই নং ওয়ার্ডের মাদক ও ইয়াবা সম্রাট মফিজ এর সতীর্থ ও সহচর সিরাজ মহড়ি অর্থ সংকটে পড়ে। সতীর্থদের চিকিৎসা চালিয়ে যেতে না পারার কারণে ঐ মন্নান ফার্সির মৃত্যু ঘটেছে বলে ধারনা করা যায়। স্থানীয় ইয়াবা সম্রাটদোষর হান্নান (মৃত: এনায়েত মাদারের ছেলে) মাদক ব্যবসার সন্ধান পেয়ে, অল্প বয়সে বিয়ে করার মত, তার এলাকার মাদকের বড়গ্যাং লিটন মেম্বার এর তুলনায় বেশি বড় লোক হয়েছে ও হটাৎ বাড়ী করেছে। ছবিতে দুই নং ওয়ার্ডের হান্নানের মত এক নং ওয়ার্ডের ছালেম মাঝির তৈরি করা হঠাৎ বাড়ীর ছবি দেখা যাচ্ছে, যেখানে বাড়ীর সামনে থাকা দুই জনের নিকট থেকে গেইট পাশ নিয়ে ইয়াবা বড়ি কিনতে হয়। তাই এলাকায় অনেকে ঐ ইয়াবা ছালেম ও ইয়াবা হান্নানকে হঠাৎ ছালেম ও হঠাৎ হান্নান বলে থাকে। করোনা ভাইরাসের (জীবাণুর) আক্রমণে যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর ইয়াবা ট্যবলেট এর চালানের ছড়াছড়ির সংকট দেখা দেওয়ায় বিক্রির অভাবে ঐ ইয়াবা প্যানেলগুলোও অর্থ সংকটে পড়েছে। সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ঐ মৃত শাহে আলম ফারসি ছেলে-সন্তান ও নাতি নাতনিদেরকে নিয়ে ঘরে-বাইরে, দেশে-সমাজে ও যত্রতত্র বহু অসামাজিকতা-অসভ্যতাসহ বহু অনাচার, ব্যভিচার, অত্যাচার, পাপাচার, দূরাচার, ব্যবিচার, খুনাচার সহকারে জীবনে অনেক নাতি ছেলে ও নাতনি মেয়ে পয়দা সংরক্ষন করেছে। গত কয়েকমাস আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কয়েকবার উক্ত মান্নানের শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করার উপক্রম হয়েছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে। তবে মৃত্যুর পূর্বে মৃতের সাথে আমি সাক্ষাত করলে চিকিৎসক তাকে হাসপাতালে শয্যাশায়ী হয়ে চিকিৎসা গ্রহনের উপদেশ দিয়েছেন বলে আমাকে বলেছিল। এলাকার সুদী ব্যবসায়ী ও তার পরিবার সূত্রের লোকজন তাকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করতে রাজি হয়নি বলে খোঁজ পাওয়া গেছে। জীবনে সারা জীবন মৃত:, তার পুত্র পরিজন সহকারে অর্ধ-শতাধিক খনকারদেরকে তার নিজ চিকিৎসার নামে আর্থিক প্রণোদনা দিয়ে অর্থায়ন করেছে। সংঘবদ্ধ চোরাগুপ্ত গোপনে দেশি-বিদেশি চিকিৎসা শক্তি কে ধ্বংস করার জন্য চিকিৎসা আইন লঙ্ঘনের নানাবিধ বেআইনি কার্যকলাপও সে করেছে। উক্ত সংঘবদ্ধ গোপনীয় ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত সম্বন্ধীয় কুকর্মের মূল শিকড়, শাখা শিকড় এর দৈর্ঘ্য ও গভীরতা নির্মূল, নিশ্চিহ্ন, অস্তিত্বহীন, ধূলিসাৎ, ভূমিস্যাৎ, নস্যাৎ, ধ্বংস ও বিনাশ করা তো দূরের কথা, ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলা প্রশাসন এখনো উহার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, গভীরতা, আয়তন, ক্ষেত্রফল, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য অবগতই হতে পারে নাই। ফাইজলামি পেশার উক্ত সন্ত্রাসবাদী ফারসি বাহিনী দেশে সমাজে অসভ্যতাবাদীদের নিরাপত্তা দেওয়ার আস্তানা তৈরীতে ও উৎপাদনে এবং খাদ্য সামগ্রী সংগ্রহ তৈরীতে মরিয়া হয়ে কাজ কর্মে নিয়োজিত ছিল। তাদের নজরায়ত্বে কেউ এমবিবিএস ডাক্তার হওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকলে তার বিরুদ্ধে ভয়ানক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত প্রয়োগ করে তারা আধুনিক সভ্য বিশ্বের কুলাঙ্গারী জীবন ধারনে নিয়োজিত থাকে। সারা জীবন পরের ধানে নিজ গোলা ভরার অভ্যাস, পরের মাছ দিয়ে খাদ্য গলধঃকরণের অভ্যাস, পরের বাড়ীতে নিজগৃহ করার অভ্যাস, পরের উপকার নিজেরা গ্রহন করার অভ্যাস, পরের সুনাম নিজেদের দাবী করার অভ্যাস, পরের অধিকার নিজেরা ভোগ-ভক্ষন করার অভ্যাস- তাদের স্বভাব থেকে দূর করানো একটি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ সৃষ্টির কারন সংক্রান্ত ব্যাপার। অসভ্য সমাজের কলেরা-ডায়রিয়া সৃষ্টির সমাজ স্যালাইনের লবনচিনির মিশ্রন প্রকৃতির ঐ ফারসি গোষ্ঠী পরিবারটি ধ্বংস না হলে কেয়ামতের আগের দিনেও সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী এক নং ওয়ার্ডে সভ্যতা প্রবেশ করতে পারবে না বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞগনেরা অনুমান করেছে। বর্তমান সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার ভোলা মহকুমা কার্যালয় এলাকা বর্তমান ঐ জেলার দৌলতখান উপজেলার এলাকায় তাদের আদি নিবাস ছিল না বলে খোঁজ খবর পাওয়া যায়। তবুও তারা বর্তমান দৌলতখান উপজেলা এলাকায় ভোলা মহকুমা কার্যালয় থাকা কালেও ঐ ভোলা মহকুমা এলাকার লোকজন ছাড়াই আরেকটি মাদকচক্র গঠন করে। ফারসি দম্পতিদের পূর্বপুরুষদের ও বর্তমান প্রজন্মের বহু অপকীর্তির ও কুকীর্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই আধুনিক ও সভ্য বিশ্বে বেঁচে থাকার জন্য এই চরম অসভ্যতাবাদী গোষ্ঠীর অসভ্যতা সৃষ্টির তৎপরতা ও প্লাবন থেকে সকলের-ই মুক্তি ও স্বাধীনতা প্রয়োজন। মহামারি করোনা ভাইরাস বর্তমান পৃথিবীতে অতি অল্প সময়ে প্রায় আট লক্ষ ত্রিশ হাজার চারশতাধিক মানুষের মৃত্যু সৃষ্টি করতে সক্ষম হলেও ঐ ফারসি উত্তরসূরীরা ও তাদের আত্মীয়-স্বজনেরা অতীব গোপনীয় ভাবে আরো বেশী জঘন্য ভয়ানক সংখ্যক মহামারি সৃজনের দক্ষতা রাখে। চরফ্যাশন উপজেলার ইসলামী দস্যু প্রতিষ্ঠান খাস মহল জামে মসজিদ পক্ষের লোকজনের সহায়তায় প্রায় অভিন্ন তৃনমূলীয় ইসলামী মাইক্রো দস্যুদের এওয়াজপুরের দুই নং ওয়ার্ডের এলাকার জানাজায় প্রায় বারো সারির টইটুম্বুর দস্যুর সমাবেশে দাফন-কাফন সমেত জানাজার নামাজের আনুষ্ঠানিকতায় স্থানীয় মুন্সীয়ানা বাহিনী প্রায় ছয় শতাধিক লোকের জমজমাট ও বর্তমান করোনা দূর্যোগ নিরোধ দেশি-বিদেশি সরকারী নির্দেশনা বিরোধী জন সমাগমের আয়োজন চলছে। উহাতে এওয়াজপুরের দারুল উলুম হোসাইনিয়া ক্বওমি মাদ্রাসার প্রায় তিন শত ছাত্রের উপস্থিত হওয়ার প্রস্তুতিতে নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব প্রদানের রিহার্সেল চলারও খবর পাওয়া গেছে। ঐ এলাকায় সরকারি নির্দেশনা বিরোধী এই ধরনের ইসলামী দস্যুয়ানা করার আরো অনেক তৎপরতা আছে যাহারা নামাজ রোজা সংক্রান্ত মসজিদ সংক্রান্ত কোন নিয়ম-কানুনই মানে না। ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সংঘবদ্ধ দলবেঁধে তৃনমুলীয় মসজিদে মসজিদে ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন কীর্তি কানুনের কথা বলে অবস্থান গ্রহন করে। ঐ ইসলামী দস্যুবাহিনী দেশের ও সমাজের সকল অগ্রায়নকে ভূলুণ্ঠিত করে। উক্ত মাদকবাহিনী ও সন্ত্রাসবাদী বাহিনী সারাজীবন অপকর্ম-কুকর্ম করেই জীবন কাটিয়ে চলছে। তাদের সম্পর্কে এমনও শুনা গিয়েছে যে, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাথে তাদের আত্মার ও স্বভাবের অভিন্ন মিল ও সখ্যতা থাকায় এবং আন্তরিক সখ্যতা গড়ে ওঠার কারনে সে চট্টগ্রামের খুন হওয়া সিনহা রাশেদ মেজরের সাথে মাদক ব্যবসায় জড়িত হয় বলে খবর পাওয়া গেছে। সদ্য নয়াদল এবি পার্টির সাথেও তাদের ঘনিষ্ঠতা আছে।
Leave a Reply